পোস্টগুলি

2016 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা এবং পদক্ষেপ

ছবি
  অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যাজমা CARE হাঁপানি এমন একটি অবস্থা যার ফলে শ্বাসনালী সরু হয়ে যায় এবং ফুলে যায়। শ্বাসনালীতে বাধার কারণে ফুসফুসে সঠিক পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছায় না, যার কারণে শ্বাসকষ্ট হয়। বিভিন্ন ধরনের অ্যাজমা থেকে শুরু করে  শ্বাসনালী হাঁপানি , অ্যালার্জিক হাঁপানি, অ-অ্যালার্জিক হাঁপানি, পেশাগত হাঁপানি, বা কাশি-ভেরিয়েন্ট অ্যাজমা। হাঁপানির অতিরিক্ত দুটি রূপ রয়েছে, শৈশবকালীন হাঁপানি এবং প্রাপ্তবয়স্কদের হাঁপানি। হাঁপানির উপসর্গ কি? হাঁপানি একটি প্রদাহজনক রোগ যা বাতাসে বাধা দেয় যার ফলে শ্বাস নিতে বা কিছু শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করতে অসুবিধা হয়। শিশুদের হাঁপানির লক্ষণগুলি প্রাপ্তবয়স্কদের লক্ষণগুলির মতোই। হাঁপানির অন্যতম সাধারণ লক্ষণ  হুইজিং , শ্বাস নেওয়ার সময় তৈরি একটি শিস শব্দ। অন্যান্য লক্ষণগুলির মধ্যে কয়েকটি হল: নিঃশ্বাসের দুর্বলতা বুকে আবদ্ধতা কাশি (একটানা কাশি) অবসাদ হাঁপানির কারণ কী? অ্যাজমা হওয়ার জন্য বিভিন্ন কারণ দায়ী। এটি জেনেটিক বা বংশগত হতে পারে, যা উচ্চ প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মে প্রেরণ করা হয়, অথবা হয়ত গুরুতর দীর্ঘস্থায়ী ভাইরাল সংক্র

শীতে যে পাঁচ খাবার অবশ্যই খাবেন

ছবি
শীতে যে পাঁচ খাবার অবশ্যই খাবেন CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · TUESDAY, DECEMBER 27, 2016 শীতে শরীরকে সুস্থ রাখতে কিছু খাবার অবশ্যই খাবেন। শীতে শরীর সুস্থ রাখা বেশ চ্যালেঞ্জের। এ সময় ঠান্ডা, ফ্লু, ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেন লেগেই থাকে। শরীরের যত্নের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর থেকে শীত উপভোগ করতে তাই কিছু খাবার রাখা চাই খাদ্যতালিকায়। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রেমেডি প্রকাশ করেছে প্রতিবেদন টি। ১. কমলা কমলা শীতে খাওয়ার জন্য ভালো একটি সাইট্রাস ফল। এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি শীতে বিভিন্ন রোগব্যাধি থেকে শরীরকে সুরক্ষা দেবে। আর ত্বককেও ভালো রাখতে কাজ করবে। ২. গাজর শীতের দিন গাজরও বেশ ভালো একটি খাবার। গাজরের মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ বেটা ক্যারোটিন। গাজর বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এবং শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা কমিয়ে ফুসফুসকে সুরক্ষা দেয়। ৩. ডিম ডিমের মধ্যে রয়েছে নয়টি প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো এসিড। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও আয়রন। বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে প্রতিরোধে ডিম কার্যকর। ডিমে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন, যেমন—বি২, বি১২, এ ও ই; রয়েছে

শীতে শিশুর নিউমোনিয়া, লক্ষণ কী

ছবি
শীতে শিশুর নিউমোনিয়া, লক্ষণ কী CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · TUESDAY, DECEMBER 27, 2016 এই শীতে ঠান্ডাজনিত কারণে অনেক বাচ্চাই নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। তাই আগে থেকে প্রস্তুতি নিলে, অর্থাৎ নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধের উপায়গুলো জানা থাকলে আপনার সন্তানকেও এই রোগ থেকে মুক্ত রাখতে পারবেন। নিউমোনিয়ার লক্ষণ * কাশি, শ্বাসকষ্ট, জ্বর * দ্রুত নিশ্বাস * পাঁজরের নিচের অংশ ভেতরের দিকে দেবে যাওয়া। ওপরের লক্ষণগুলো ছাড়াও শিশু খেতে না পারলে, বুকের ভেতর শব্দ হলে, শিশু নিস্তেজ হয়ে গেলে এবং খিঁচুনি হলে বুঝতে হবে শিশুটি মারাত্মক নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত। এ ক্ষেত্রে শিশুকে দ্রুত স্বাস্থ্যকেন্দ্র বা হাসপাতালে নিতে হবে। কাশির মাত্রা বেশি হলে চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে। মনে রাখতে হবে, সব সর্দি-কাশি নিউমোনিয়া নয় এবং অ্যান্টিবায়োটিকের কোনো প্রয়োজন নেই। শ্বাসকষ্ট বোঝার উপায় দুই মাসের কম বয়সী শিশুদের শ্বাস নেওয়ার হার মিনিটে ৬০ বারের বেশি, দুই মাস থেকে ১২ মাস বয়সী শিশুদের মিনিটে ৫০ বারের বেশি এবং ১২ মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুর মিনিটে ৪০ বারের বেশি শ্বাস-প্রশ্বাস নিলে তাকে শ্বাসকষ

হাঁটু ব্যথার কারণ কী

ছবি
হাঁটু ব্যথার কারণ কী হাঁটু ব্যথা প্রচলিত সমস্যা। বিভিন্ন কারণে হাঁটুর ব্যথা হয়।  হাটুর ব্যাথা প্রশ্ন :  হাঁটু ব্যথা খুব প্রচলিত সমস্যা আমাদের দেশে। একটি বিশেষ বয়সে এই সমস্যাটা অনেক বেড়ে যায়। তবে যেকোনো বয়সেই এটি হতে পারে। হাঁটুর ব্যথার সমস্যার পেছনের কারণগুলো কী? উত্তর :  যদি বয়স ভেদে আমরা বলি, ছোটদের সাধারণত রিকেটসের জন্য হয়। এতে হাঁটু ব্যথা হয় এবং হাঁটু বেঁকে যায়। মধ্যবর্তী বয়সে যদি আমরা বলি, তাহলে হাঁটুর ব্যথা কোনো আঘাতের জন্য হয়। সেটা মেনিস্কাস ইনজুরি, লিগামেন্ট ইনজুরি বা কোনো ফ্রাকচার-এসব কারণে মধ্যবর্তী বয়সের লোকদের সমস্যা হয়। আর বৃদ্ধ বয়সে প্রধানত অস্টিওআরথ্রাইটিস, অস্টিওপরোসিস-এসব কারণে হাঁটুর ব্যথা হয়। প্রশ্ন :  কী কারণে হাঁটুর ব্যথা হচ্ছে সেটি বোঝার কি কোনো উপায় আছে? উত্তর :  হাঁটুর ব্যথা কী কারণে হচ্ছে সেটি বোঝার জন্য আমরা প্রধানত একটি এক্সরে করার পরামর্শ দিই। বাচ্চাদের যদি হয়, এক্সরে করে দেখি তাদের বৃদ্ধির কোনো সমস্যা আছে কি না। বৃদ্ধ বয়সে যদি এটা হয় দেখি কার্টিলেজ ক্ষয় হয়েছে কি না অথবা হাড় ক্ষয় হয়েছে কি না দেখি। আর মধ্য বয়সে যদি হয়, কোনো আঘাতের

যেসব খাবার ভালো রাখবে ফুসফুস

ছবি
যেসব খাবার  ভালো রাখবে  ফুসফুস ফুসফুস শরীরের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এই অঙ্গ ছাড়া শরীর তার কাজকর্ম ঠিকঠাকভাবে করতে পারে না। তাই ফুসফুসকে ভালো রাখা জরুরি। ধূমপান, বায়ুদূষণ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, রাসায়নিক দূষণ, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি ফুসফুসের ক্ষতি করে। তবে কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো ফুসফুসকে ভালো রাখতে কাজ করে। জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে এসব খাবারের কথা। আদা  ফুসফুস ভালো রাখতে আদা খুব উপকারী খাবার। আদা শরীরকে পরিশোধিত করতে পারে। এটি বাতাস চলাচলের পথ পরিষ্কার করে। আদা শ্বাসতন্ত্র থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করে। এর মধ্যে থাকা প্রদাহরোধী উপাদান ও ক্যানসাররোধী উপাদান ফুসফুসকে ভালো রাখে। রসুন রসুনের মধ্যে থাকা ফ্লেবোনয়েড ফুসফুসকে ভালো রাখে। রসুন ফুসফুসকে পরিশোধিত করতে কাজ করে; বিষাক্ত পদার্থ দূর করে। গাজর গাজর ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। কাঁচা গাজর খাওয়া ফুসফুসের জন্য উপকারী। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ফুসফুসের ক্যানসার প্রতিরোধে কাজ করে। মিষ্টিকুমড়া মিষ্টিকুমড়ার মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন-সি। এটি ফুসফুসকে সুরক্ষিত রা

মানসিক চাপ

ছবি
মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করবে যে পাঁচ  খাবার জীবন যাপনের ধরনের কারণে অনেকে মানসিক চাপের মধ্যে পড়ে। অতিরিক্ত মানসিক চাপ শরীর মেজাজ ও আচরণের ওপর প্রভাব ফেলে। এটি স্বল্প মেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক সমস্যা তৈরি করতে পারে। যেমন : সাময়িক বা দীর্ঘমেয়াদি স্মৃতিশক্তি হ্রাস পায়, শেখার ক্ষমতা কমে যায়। এ ছাড়া উচ্চ রক্তচাপ, করনারি আর্টারির রোগ, অস্টিওপরোসিসের সমস্যা হতে পারে। ১. গ্রিন টি গ্রিন টির মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এই অ্যান্টি অক্সিডেন্টগুলো মনের মধ্যে প্রভাব ফেলে। এটি ইতিবাচক মেজাজ তৈরিতে সাহায্য করে; শরীর ও মনকে শিথিল করে। দিনে তিন চার কাপ গ্রিনটি পান মেজাজ ভালো করতে সাহায্য করে। ২. কমলা কমলার মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ ভিটামিন সি। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, এটি ফ্রি র‍্যাডিকেলের সাথে লড়াই করে। মানসিক চাপে থাকলে এক গ্লাস কমলার জুস প্রতিদিন খান। ৩. দুধ যারা প্রতিদিন দুধ খায়, তারা মানসিক চাপ কম অনুভব করে। ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এসব উপাদান শরীরের ফ্রি র‍্যাডিকেলের সাথে লড়াই করে।

তরমুজের গুনাগুন

ছবি
তরমুজের গুনাগুন গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে তরমুজের জুড়ি নেই। তরমুজের উপকারিতা শেষ নাই। এই ফলে শতকরা প্রায় ৯২ ভাগ পানি আছে। তাই তরমুজ খেলে সহজেই পানির তৃষ্ণা মেটে। তরমুজের বিশেষ কয়েক ধরনের অ্যামাইনো এসিড নাইট্রিক অক্সাইড, বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন বি ১ রয়েছে। এসকল উপাদান অত্যন্ত জরুরি। এছাড়াও তরমুজে অনেক গুনের উপাদান রয়েছে, যা শরিরের জন্য অনেক উপকারী। *  তরমুজের বিশেষ কয়েক ধরনের অ্যামাইনো এসিড নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি করে রক্তের স্বাভাবিক কার্যপ্রণালী বজায় রাখে। * তরমুজ রয়েছে  পটাশিয়াম যা, উচ্চ রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। * বিটা ক্যারোটিন ও ভিটামিন এ চোখ ভালো রাখে,  ত্বককে ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে।   * তরমুজে ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন বি ১ শরীরে এনার্জি তৈরিতে সাহায্য করে। * এতে বিদ্যমান ভিটামিন সি কোলাজেন গঠনে সাহায্য করে।   *  পটাশিয়াম শরীরে ফ্লুইড ও মিনারেলসের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকিও কমায়। * অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ তরমুজ ফ্রির্যাডিকেলস প্রশমিত করে। ফ্রির্যাডিকেল রক্তনালীতে কোলেস্টেরলে

গরমের খাওয়া দাওয়া

ছবি
গরমে কী খাবেন CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · WEDNESDAY, MAY 4, 2016 সারা বছরের খাদ্য তালিকা একরকম থাকে না। তা ছাড়া বয়স, স্বাস্থ্য, পারিবারিক অবস্থা, চাহিদা, সময়, পছন্দ-অপছন্দ ইত্যাদি অনুযায়ী খাবারের তালিকা সবার একরকম নয়। কিন্তু আসল কথা হলো, সুষম খাদ্য খাওয়া আমাদের জন্য জরুরি। তাই গরমকালেও তার ব্যতিক্রম হয় না। গরমে পানীয় একজন স্বাভাবিক পূর্ণ বয়সের মানুষকে গরমকালে কমপক্ষে তিন থেকে সাড়ে তিন লিটার পানীয় পানের প্রয়োজন। এর মধ্যে বেশির ভাগই থাকবে নিরাপদ পানি। তারপর শরবত (চিনি বা গুড় ও লেবুর তৈরি, ইসবগুলের বা বেলের শরবত), ফলের রস (আমের রস, তরমুজের রস), জুস, লাচ্ছি (খুব বেশি ঠান্ডা হবে না), হালকা গরম চা বা কফি, হালকা গরম পাতলা স্যুপ, কোমল পানীয়, ডাবের পানি, কোল্ড চা বা কফি এবং ক্ষেত্রবিশেষে খাবার স্যালাইন। গরমে সকালের খাবার সকালে নাশতা হিসেবে দই-চিঁড়া, আম-চিঁড়া, ছোলা ভেজানো (চিনি বা গুড় দিয়ে মেখে খাবেন), ছোলার ছাতু, রুটি, পাউরুটি, ভাত, ডাল বা তরকারি। এর সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন ফল যেমন- আম, অল্প পরিমাণে কাঁঠাল, কলা খেতে পারেন। গরমে দুপুরের খাবার যাঁ

সকাল বেলা খালি পেটে কী খেলে ওজন কমে

ছবি
সকাল বেলা খালি পেটে কী খেলে ওজন কমে, শরীর নীরোগ থাকে CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · TUESDAY, MAY 3, 2016 (Care-DCC ) সকাল বেলা খালি পেটে পানি পান করা নাকি শরীরের জন্য ভালো। কিন্তু কতটা পানি পান করবেন? অনেকে বলেন খালি পেটে কয়েক কোয়া কাঁচা রসুন খেলে বাড়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, অনেকে বলেন গরম পানির সাথে লেবু আর মধু মিশিয়ে খেলে কমে ওজন। কারো কারো আবার খালি পেটে এক কাপ চা না হলে চলেই না। কিন্তু এসবের কোনটা ভালো আপনার জন্য আর কোনটা ক্ষতি করছেন? জেনে নিন সকাল বেলা খালি পেটে কী খেলে ওজন কমে ও শরীর থাকে নীরোগ। পানি হ্যাঁ, সকাল বেলা খালি পেটে পানি পান করা ভালো। কিন্তু খুব বেশী পানি নয়। ঘুম থেকে ওঠার পর এক গ্লাস স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি আপনার শরীরের পানি শুন্যতা দূর করবে, শরীরকে সতেজ করে তুলবে, সচল করে তুলবে পাকস্থলী, বাড়াবে হজম ক্ষমতা ও কমাবে ওজন। তবে ঠাণ্ডা পানি নয়, স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি বা কুসুম গরম পানি। এক গ্লাস পানিও এক সাথে পান না করে কয়েক চুমুকে পান করুন। এর চাইতে বেশী পানি খেতে চাইলে একটু বিরতি দিয়ে অল্প অল্প করে পান করুন। একসাথে বেশী যে কোন কিছুই চাপ

কেন সকালের নাস্তা খাওয়া দরকার

ছবি
কেন  সকালের নাস্তা খাওয়া দরকার ডায়েট নিয়ে অনেকেই কিছু ভুল ধারণা নিয়ে বসে থাকেন। যেমন, না খেয়ে থাকাটাই বুঝি ‘ডায়েট’! ওজন কমাতে সকালের নাস্তাকে বাদ দেন অনেকে। আবার ব্যস্ততার অজুহাতে অনেকেই নাস্তা না খেয়েই ঘর থেকে বেরিয়ে যান। আসলে সকালের নাস্তা জীবনের একটি অংশ। আপনি কী জানেন সকালের নাস্তা বাদ দেওয়া কতটা ভুল? সারাদিন শরীরকে ঠিকঠাকমতো কাজ করাতে সকালের নাস্তা জরুরি।  রাতের খাবারের পর ঘুমিয়ে পড়লে অনেক্ষণ পেট খালি থাকে। আর এরপর যদি সকালের খাবারও বাদ দেওয়া হয়, এতে ওজনতো কমেই না, উল্টো বাড়ে। জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে সকালের নাস্তা খাওয়ার প্রয়োজনীয়তার কথা। ১. ভরবে পেট রাতের খাবারের পর ঘুমিয়ে পড়লে অনেকক্ষণ পেট খালি থাকে। সকালের নাস্তা পেটকে ভরতে সাহায্য করে। যদি সকালের নাস্তা বাদ দেওয়া হয় তাহলে বিপাক ক্ষমতা ধীরগতির হয়ে পড়ে। আর নাস্তা খেলে এই বিপাক প্রক্রিয়া বাড়ে। ক্যালোরি পোড়া শুরু হয়, ওজন কমে।  ২. কমবে ওজন গবেষণায় বলা হয়, যারা সকালের নাস্তা খায় তাদের ওজন দ্রুত কমে, যারা নাস্তা খাওয়া খায় না তাদের তুলনায়। আসলে আপনি যদি দুপুরের খাবারের সময় সকালের নাস্তা খ

শরীরের সাতটি লক্ষণকে অবহেলা নয়

ছবি
শরীরের  সাতটি লক্ষণকে অবহেলা নয় লক্ষণ দেখে রোগ অনেকাংশে নির্ণয় করা সম্ভব। লক্ষণগুলো অবহেলা করে চিকিৎসা নিতে দেরি করলে রোগ জটিল আকার ধারণ করে। অথচ এ রোগগুলো শুরুতে নির্ণয় করতে পারলে চিকিৎসা সহজ হয়। আজকে এমন সাতটি লক্ষণ নিয়ে এ আলোচনা। অতিরিক্ত ওজন হ্রাস   ওজন কমানোর জন্য অনেকেই কত কিছুই না করে। তরুণরা ডায়েটিংয়ের নামে ভুল খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলে। অতিরিক্ত ওজন হ্রাস কিন্তু রোগের লক্ষণ হতে পারে। ছয় মাসের মধ্যে ওজন যদি আগের ওজনের দশ শতাংশ কমে, যেমন কারোও ওজন ৬০ কেজি থেকে যদি কমে ৫৪ কেজি হয়, তবে তা আমলে আনতে হবে এবং চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। ওজন বিভিন্ন কারণে কমতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলো হলো থাইরয়েড গ্রন্থির অতিরিক্ত হরমোন ক্ষরণ, যাকে হাইপারথাইরয়ডিজম বলে। ক্যান্সার, যক্ষ্মা, লিভারের রোগবালাই, ডায়াবেটিস, শরীরে পুষ্টি উপাদান শোষিত না হওয়া যাকে ম্যালঅ্যাবর্জপশন সিন্ড্রোম বলে। দীর্ঘমেয়াদি জ্বর   জ্বর কোনো রোগ নয়। এটা রোগের উপসর্গ মাত্র। শরীরের কোনো অংশে ইনফেকশন থাকলে জ্বর বাড়ে। তবে দীর্ঘমেয়াদি জ্বর বিভিন্ন কারণে হতে পারে। হালকা হালকা জ্বর সন্ধ্যার দিকে বাড়লে মনে করা হয় যক্ষ্মা

ভুঁড়ি কমাতে চান?

ছবি
রাতে কেবল এক গ্লাস, তাতেই কমবে ভুঁড়ি CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · SATURDAY, APRIL 30, 2016 জুস খাওয়া কমিয়েছেন, রোজ ব্যায়ামও করছেন। তবু ভুঁড়ি কমাতে পারছেন না? তলপেটে চেপে বসা থলথলে চর্বির বোঝা কীভাবে কমাবেন- তা নিয়ে ভেবে অস্থির? চিন্তা নেই। এর কয়েকটি সহজ টিপস দেওয়া হলো। নিয়মিত মেনে চললেই কাজ হবে ম্যাজিকের মতো। আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় যে পরিমাণ রাসায়নিক থাকে- তা আমাদের শরীর খারাপ করার পক্ষে যথেষ্ট। পাশাপাশি রয়েছে বর্তমানের সেডেন্টারি লাইফস্টাইল। দুইয়ে মিলে কমে যায় শরীরের মেটাবলিজম রেট। এর ফলে শরীরে দেখা দেয় অবাঞ্ছিত চর্বি। বাড়ে টক্সিন সঞ্চয়। এসব থেকে মুক্তি দিতে পারে শুধুমাত্র একটা পানীয়। রোজ রাতে শোয়ার আগে এই পানীয় নিয়ম করে খেলে পেটের চর্বি কমবেই। নিয়ন্ত্রণে থাকবে হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস, ভালো থাকবে হৃদযন্ত্রও। উপকরণ : অর্ধেক পাতিলেবু, একটি শশা, এক চা চামচ আদাবাটা, এক গোছা পার্সলে পাতা, ১/৩ গ্লাস জল। প্রণালী : সব উপকরণ জুসারে মিশিয়ে রস করে নিন। রোজ রাতে শোয়ার আগে নিয়ম করে খান আর ফল পান হাতে হাতে।

পেয়ারার পাতার অসাধারণ সাত গুণ

ছবি
পেয়ারার পাতার অসাধারণ সাত গুণ CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · FRIDAY, APRIL 29, 2016 পেয়ারার মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, পটাশিয়াম, লাইকোপেন। তবে আপনি কি জানেন পেয়ারার পাতায়ও রয়েছে অনেক গুণ? স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ ডাইজেস্ট জানিয়েছে পেয়ারার পাতার কিছু অসাধারণ স্বাস্থ্যকর গুণের কথা। ১. পেয়ারা পাতার চা নিয়মিত খেলে রক্তের বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। এটি ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়াতে কাজ করে। ২. পেয়ারা পাতার চায়ের মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জন্য এটি ডায়রিয়া ও ডিসেনট্রি কমাতে কাজ করে। ৩. কফ ও ব্রঙ্কাইটিস কমাতেও পেয়ার পাতার চা বেশ কার্যকর। ৪. পেয়ারা পাতার চা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এটি চর্বি কমাতে কাজ করে এবং পেট ভরা ভরা ভাব রাখে। এতে ওজন কমে। ৫. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিয়মিত পেয়ারার পাতার চা পান করা ভালো। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে কাজ করে। ৬. পেয়ারা পাতার অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জন্য এটি পাকস্থলীর সমস্যারোধে ভালো কাজ করে। এটি ফুড পয়জনিং রোধেও উপকারী। ৭. পেয়ারার পাতা পানিতে ফুটান। একে ঠান্ডা হতে দিন। এরপর পানিটি মাথায় ম্য

মাত্র একটি পাতা স্ট্রোক, ডায়াবেটিস ও ক্যানসারের ঝুঁকি কমাবে

মাত্র একটি পাতা স্ট্রোক, ডায়াবেটিস ও ক্যানসারের ঝুঁকি কমাবে CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · THURSDAY, APRIL 28, 2016 জলপাইয়ের তেলের গুণের কথা তো প্রায় সবাই জানি। তবে জানেন কি জলপাই গাছের পাতারও রয়েছে জাদুকরি উপকারিতা? প্রাচীন সংস্কৃতিতে বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে এটি ব্যবহার করা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ের গবেষণাগুলোতেও এটি ব্যবহারের ইতিবাচক দিকগুলো উঠে এসেছে। মূলত ফিটোকেমিক্যাল নামক উপাদান থেকে সব স্বাস্থ্যকর গুণের শুরু। ফিটোকেমিক্যাল পাওয়া যায় গাছগাছালি বা উদ্ভিদের মধ্যে। কীটপতঙ্গ থেকে এটি গাছপালাকে সুরক্ষা দেয়। যখন আমরা সেই গাছের লতাপাতা খাই, ফিটোকেমিক্যাল আমাদের শরীরে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়। জলপাইয়ের পাতার মধ্যে অলিওরোপিয়েন নামক এক ধরনের ফিটোকেমিক্যাল পাওয়া যায়। এর রয়েছে বিভিন্ন উপকারিতা যা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলদি অ্যান্ড ন্যাচারাল ওয়ার্ল্ড এবং রিয়েল ফার্মেসি ডট কম জানিয়েছে জলপাইয়ের পাতার বিভিন্ন উপকারিতার কথা। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ জলপাইয়ের পাতার মধ্যে থাকা অলিওরোপিয়েন উচ্চ রক্তচাপ

সকালে পানি পানের উপকারিতা

ছবি
সকালে পানি পানের উপকারিতা CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · WEDNESDAY, APRIL 27, 2016 জাপানিরা সকালে খালি পেটে চার গ্লাস পানি পান করার আধা ঘণ্টা পরে নাস্তা খায়। সারাদিন কর্মচঞ্চল থাকার ক্ষেত্রে এর উপকারিতা প্রমানীত। স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, সকালে খালি পেটে পানি খেলে ত্বক ভালো রাখার পাশাপাশি ওজনও কমায়। ত্বক ভালো রাখে: খালি পেটে পানি খাওয়ার ফলে অন্ত্রে জমা হওয়া মলমূত্র নিয়মিত সঞ্চালিত হতে সাহায্য করে। শরীরের বর্জ্য পদার্থ বেরিয়ে যায়। ত্বকের মলীন এবং লালচে ভাব দূর হয়। ক্ষুদ্রান্ত্র পরিষ্কার রাখে: খালি পেটে এক গ্লাস পানি ‘কোলন’ বা মলাশয়ে জমে থাকা বর্জ্য পদার্থ পরিষ্কার করে। ফলে খাবারের পুষ্টিগুণ শরীর দ্রুত এবং কার্যকরভাবে শোষণ করতে পারে। কর্মক্ষমতা বাড়ায়: খালি পেটে পানি খেলে রক্তের লোহিত কণিকার বৃদ্ধি দ্রুততর হয়। ফলে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ে, যা কর্মক্ষমতা বাড়ায়। ওজন কমাতে: পানিতে কোনো ক্যালরি নেই। তাই যত ইচ্ছা তত পান করতে পারেন। আর খালি পেটে পানি যেহেতু শরীরের বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয় তাই শরীর ফুলে যাওয়ার

অ্যাজমার চিকিৎসা কী

অ্যাজমার চিকিৎসা কী ফিচার ডেস্ক                 অ্যাজমা কখনো কখনো মৃত্যুর কারণও হতে পারে। অ্যাজমা নিরাময় করা সম্ভব না হলেও নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। তাই সঠিক চিকিৎসা জরুরি।   প্রশ্ন :  অ্যাজমার চিকিৎসা কীভাবে করেন? উত্তর :  চিকিৎসাকে আসলে তিনটি ভাগ করা হয়েছে। যেমন : রিলিফার, প্রিভেন্টার, প্রোটেক্টর। রিলিফার হলো সালবিউটামল। এর সাথে আরো কিছু ওষুধ রয়েছে, সেগুলো দেওয়া হয়। ইনহেলার, সালবিউটামল ইনহেলার ব্যবহার করা হলো শ্বাসকষ্ট চলে গেল। প্রশ্ন :  ইনহেলারের ক্ষেত্রে অনেকের ভয় কাজ করে । নিতে চায় না। তখন আপনারা রোগীকে কীভাবে বোঝান? উত্তর :  আমরা রোগীকে বলি সব ওষুধের মধ্যে ইনহেলার হলো প্রথম পছন্দ। সালবিউটামল চার এমজি ট্যাবলেট দেওয়া মানে, চার হাজার মাইক্রোগ্রাম ট্যাবলেট দিচ্ছি। এর বদলে যদি ইনহেলার দেই, সেটা ২০০ মাইক্রোগ্রাম। ইনহেলারে কাজ ভালো হয়। ব্রঙ্কডাইলেটর ওরাল ট্যাবলেট খায় তার পালপিটিশন (ধরফর) শুরু হবে। এমনিতেই তো অ্যাজমা রোগীদের বুক ধরফরের সমস্যা থাকে, এটা আরো বাড়ে। আমরা সবসময় তাদের ইনহেলার গ্রহণের পরামর্শ দেই। এটা হলো রিলিফার। আরেকটি হলো প্রিভেন্টর। ইনহেল কটিকো স্