পোস্টগুলি

মে, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা এবং পদক্ষেপ

ছবি
  অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যাজমা CARE হাঁপানি এমন একটি অবস্থা যার ফলে শ্বাসনালী সরু হয়ে যায় এবং ফুলে যায়। শ্বাসনালীতে বাধার কারণে ফুসফুসে সঠিক পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছায় না, যার কারণে শ্বাসকষ্ট হয়। বিভিন্ন ধরনের অ্যাজমা থেকে শুরু করে  শ্বাসনালী হাঁপানি , অ্যালার্জিক হাঁপানি, অ-অ্যালার্জিক হাঁপানি, পেশাগত হাঁপানি, বা কাশি-ভেরিয়েন্ট অ্যাজমা। হাঁপানির অতিরিক্ত দুটি রূপ রয়েছে, শৈশবকালীন হাঁপানি এবং প্রাপ্তবয়স্কদের হাঁপানি। হাঁপানির উপসর্গ কি? হাঁপানি একটি প্রদাহজনক রোগ যা বাতাসে বাধা দেয় যার ফলে শ্বাস নিতে বা কিছু শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করতে অসুবিধা হয়। শিশুদের হাঁপানির লক্ষণগুলি প্রাপ্তবয়স্কদের লক্ষণগুলির মতোই। হাঁপানির অন্যতম সাধারণ লক্ষণ  হুইজিং , শ্বাস নেওয়ার সময় তৈরি একটি শিস শব্দ। অন্যান্য লক্ষণগুলির মধ্যে কয়েকটি হল: নিঃশ্বাসের দুর্বলতা বুকে আবদ্ধতা কাশি (একটানা কাশি) অবসাদ হাঁপানির কারণ কী? অ্যাজমা হওয়ার জন্য বিভিন্ন কারণ দায়ী। এটি জেনেটিক বা বংশগত হতে পারে, যা উচ্চ প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মে প্রেরণ করা হয়, অথবা হয়ত গুরুতর দীর্ঘস্থায়ী ভাইরাল সংক্র

হাঁটু ব্যথার কারণ কী

ছবি
হাঁটু ব্যথার কারণ কী হাঁটু ব্যথা প্রচলিত সমস্যা। বিভিন্ন কারণে হাঁটুর ব্যথা হয়।  হাটুর ব্যাথা প্রশ্ন :  হাঁটু ব্যথা খুব প্রচলিত সমস্যা আমাদের দেশে। একটি বিশেষ বয়সে এই সমস্যাটা অনেক বেড়ে যায়। তবে যেকোনো বয়সেই এটি হতে পারে। হাঁটুর ব্যথার সমস্যার পেছনের কারণগুলো কী? উত্তর :  যদি বয়স ভেদে আমরা বলি, ছোটদের সাধারণত রিকেটসের জন্য হয়। এতে হাঁটু ব্যথা হয় এবং হাঁটু বেঁকে যায়। মধ্যবর্তী বয়সে যদি আমরা বলি, তাহলে হাঁটুর ব্যথা কোনো আঘাতের জন্য হয়। সেটা মেনিস্কাস ইনজুরি, লিগামেন্ট ইনজুরি বা কোনো ফ্রাকচার-এসব কারণে মধ্যবর্তী বয়সের লোকদের সমস্যা হয়। আর বৃদ্ধ বয়সে প্রধানত অস্টিওআরথ্রাইটিস, অস্টিওপরোসিস-এসব কারণে হাঁটুর ব্যথা হয়। প্রশ্ন :  কী কারণে হাঁটুর ব্যথা হচ্ছে সেটি বোঝার কি কোনো উপায় আছে? উত্তর :  হাঁটুর ব্যথা কী কারণে হচ্ছে সেটি বোঝার জন্য আমরা প্রধানত একটি এক্সরে করার পরামর্শ দিই। বাচ্চাদের যদি হয়, এক্সরে করে দেখি তাদের বৃদ্ধির কোনো সমস্যা আছে কি না। বৃদ্ধ বয়সে যদি এটা হয় দেখি কার্টিলেজ ক্ষয় হয়েছে কি না অথবা হাড় ক্ষয় হয়েছে কি না দেখি। আর মধ্য বয়সে যদি হয়, কোনো আঘাতের

যেসব খাবার ভালো রাখবে ফুসফুস

ছবি
যেসব খাবার  ভালো রাখবে  ফুসফুস ফুসফুস শরীরের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এই অঙ্গ ছাড়া শরীর তার কাজকর্ম ঠিকঠাকভাবে করতে পারে না। তাই ফুসফুসকে ভালো রাখা জরুরি। ধূমপান, বায়ুদূষণ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, রাসায়নিক দূষণ, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি ফুসফুসের ক্ষতি করে। তবে কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো ফুসফুসকে ভালো রাখতে কাজ করে। জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে এসব খাবারের কথা। আদা  ফুসফুস ভালো রাখতে আদা খুব উপকারী খাবার। আদা শরীরকে পরিশোধিত করতে পারে। এটি বাতাস চলাচলের পথ পরিষ্কার করে। আদা শ্বাসতন্ত্র থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করে। এর মধ্যে থাকা প্রদাহরোধী উপাদান ও ক্যানসাররোধী উপাদান ফুসফুসকে ভালো রাখে। রসুন রসুনের মধ্যে থাকা ফ্লেবোনয়েড ফুসফুসকে ভালো রাখে। রসুন ফুসফুসকে পরিশোধিত করতে কাজ করে; বিষাক্ত পদার্থ দূর করে। গাজর গাজর ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। কাঁচা গাজর খাওয়া ফুসফুসের জন্য উপকারী। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ফুসফুসের ক্যানসার প্রতিরোধে কাজ করে। মিষ্টিকুমড়া মিষ্টিকুমড়ার মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন-সি। এটি ফুসফুসকে সুরক্ষিত রা

মানসিক চাপ

ছবি
মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করবে যে পাঁচ  খাবার জীবন যাপনের ধরনের কারণে অনেকে মানসিক চাপের মধ্যে পড়ে। অতিরিক্ত মানসিক চাপ শরীর মেজাজ ও আচরণের ওপর প্রভাব ফেলে। এটি স্বল্প মেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক সমস্যা তৈরি করতে পারে। যেমন : সাময়িক বা দীর্ঘমেয়াদি স্মৃতিশক্তি হ্রাস পায়, শেখার ক্ষমতা কমে যায়। এ ছাড়া উচ্চ রক্তচাপ, করনারি আর্টারির রোগ, অস্টিওপরোসিসের সমস্যা হতে পারে। ১. গ্রিন টি গ্রিন টির মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এই অ্যান্টি অক্সিডেন্টগুলো মনের মধ্যে প্রভাব ফেলে। এটি ইতিবাচক মেজাজ তৈরিতে সাহায্য করে; শরীর ও মনকে শিথিল করে। দিনে তিন চার কাপ গ্রিনটি পান মেজাজ ভালো করতে সাহায্য করে। ২. কমলা কমলার মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ ভিটামিন সি। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, এটি ফ্রি র‍্যাডিকেলের সাথে লড়াই করে। মানসিক চাপে থাকলে এক গ্লাস কমলার জুস প্রতিদিন খান। ৩. দুধ যারা প্রতিদিন দুধ খায়, তারা মানসিক চাপ কম অনুভব করে। ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এসব উপাদান শরীরের ফ্রি র‍্যাডিকেলের সাথে লড়াই করে।

তরমুজের গুনাগুন

ছবি
তরমুজের গুনাগুন গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে তরমুজের জুড়ি নেই। তরমুজের উপকারিতা শেষ নাই। এই ফলে শতকরা প্রায় ৯২ ভাগ পানি আছে। তাই তরমুজ খেলে সহজেই পানির তৃষ্ণা মেটে। তরমুজের বিশেষ কয়েক ধরনের অ্যামাইনো এসিড নাইট্রিক অক্সাইড, বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন বি ১ রয়েছে। এসকল উপাদান অত্যন্ত জরুরি। এছাড়াও তরমুজে অনেক গুনের উপাদান রয়েছে, যা শরিরের জন্য অনেক উপকারী। *  তরমুজের বিশেষ কয়েক ধরনের অ্যামাইনো এসিড নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি করে রক্তের স্বাভাবিক কার্যপ্রণালী বজায় রাখে। * তরমুজ রয়েছে  পটাশিয়াম যা, উচ্চ রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। * বিটা ক্যারোটিন ও ভিটামিন এ চোখ ভালো রাখে,  ত্বককে ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে।   * তরমুজে ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন বি ১ শরীরে এনার্জি তৈরিতে সাহায্য করে। * এতে বিদ্যমান ভিটামিন সি কোলাজেন গঠনে সাহায্য করে।   *  পটাশিয়াম শরীরে ফ্লুইড ও মিনারেলসের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকিও কমায়। * অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ তরমুজ ফ্রির্যাডিকেলস প্রশমিত করে। ফ্রির্যাডিকেল রক্তনালীতে কোলেস্টেরলে

গরমের খাওয়া দাওয়া

ছবি
গরমে কী খাবেন CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · WEDNESDAY, MAY 4, 2016 সারা বছরের খাদ্য তালিকা একরকম থাকে না। তা ছাড়া বয়স, স্বাস্থ্য, পারিবারিক অবস্থা, চাহিদা, সময়, পছন্দ-অপছন্দ ইত্যাদি অনুযায়ী খাবারের তালিকা সবার একরকম নয়। কিন্তু আসল কথা হলো, সুষম খাদ্য খাওয়া আমাদের জন্য জরুরি। তাই গরমকালেও তার ব্যতিক্রম হয় না। গরমে পানীয় একজন স্বাভাবিক পূর্ণ বয়সের মানুষকে গরমকালে কমপক্ষে তিন থেকে সাড়ে তিন লিটার পানীয় পানের প্রয়োজন। এর মধ্যে বেশির ভাগই থাকবে নিরাপদ পানি। তারপর শরবত (চিনি বা গুড় ও লেবুর তৈরি, ইসবগুলের বা বেলের শরবত), ফলের রস (আমের রস, তরমুজের রস), জুস, লাচ্ছি (খুব বেশি ঠান্ডা হবে না), হালকা গরম চা বা কফি, হালকা গরম পাতলা স্যুপ, কোমল পানীয়, ডাবের পানি, কোল্ড চা বা কফি এবং ক্ষেত্রবিশেষে খাবার স্যালাইন। গরমে সকালের খাবার সকালে নাশতা হিসেবে দই-চিঁড়া, আম-চিঁড়া, ছোলা ভেজানো (চিনি বা গুড় দিয়ে মেখে খাবেন), ছোলার ছাতু, রুটি, পাউরুটি, ভাত, ডাল বা তরকারি। এর সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন ফল যেমন- আম, অল্প পরিমাণে কাঁঠাল, কলা খেতে পারেন। গরমে দুপুরের খাবার যাঁ

সকাল বেলা খালি পেটে কী খেলে ওজন কমে

ছবি
সকাল বেলা খালি পেটে কী খেলে ওজন কমে, শরীর নীরোগ থাকে CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · TUESDAY, MAY 3, 2016 (Care-DCC ) সকাল বেলা খালি পেটে পানি পান করা নাকি শরীরের জন্য ভালো। কিন্তু কতটা পানি পান করবেন? অনেকে বলেন খালি পেটে কয়েক কোয়া কাঁচা রসুন খেলে বাড়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, অনেকে বলেন গরম পানির সাথে লেবু আর মধু মিশিয়ে খেলে কমে ওজন। কারো কারো আবার খালি পেটে এক কাপ চা না হলে চলেই না। কিন্তু এসবের কোনটা ভালো আপনার জন্য আর কোনটা ক্ষতি করছেন? জেনে নিন সকাল বেলা খালি পেটে কী খেলে ওজন কমে ও শরীর থাকে নীরোগ। পানি হ্যাঁ, সকাল বেলা খালি পেটে পানি পান করা ভালো। কিন্তু খুব বেশী পানি নয়। ঘুম থেকে ওঠার পর এক গ্লাস স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি আপনার শরীরের পানি শুন্যতা দূর করবে, শরীরকে সতেজ করে তুলবে, সচল করে তুলবে পাকস্থলী, বাড়াবে হজম ক্ষমতা ও কমাবে ওজন। তবে ঠাণ্ডা পানি নয়, স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি বা কুসুম গরম পানি। এক গ্লাস পানিও এক সাথে পান না করে কয়েক চুমুকে পান করুন। এর চাইতে বেশী পানি খেতে চাইলে একটু বিরতি দিয়ে অল্প অল্প করে পান করুন। একসাথে বেশী যে কোন কিছুই চাপ

কেন সকালের নাস্তা খাওয়া দরকার

ছবি
কেন  সকালের নাস্তা খাওয়া দরকার ডায়েট নিয়ে অনেকেই কিছু ভুল ধারণা নিয়ে বসে থাকেন। যেমন, না খেয়ে থাকাটাই বুঝি ‘ডায়েট’! ওজন কমাতে সকালের নাস্তাকে বাদ দেন অনেকে। আবার ব্যস্ততার অজুহাতে অনেকেই নাস্তা না খেয়েই ঘর থেকে বেরিয়ে যান। আসলে সকালের নাস্তা জীবনের একটি অংশ। আপনি কী জানেন সকালের নাস্তা বাদ দেওয়া কতটা ভুল? সারাদিন শরীরকে ঠিকঠাকমতো কাজ করাতে সকালের নাস্তা জরুরি।  রাতের খাবারের পর ঘুমিয়ে পড়লে অনেক্ষণ পেট খালি থাকে। আর এরপর যদি সকালের খাবারও বাদ দেওয়া হয়, এতে ওজনতো কমেই না, উল্টো বাড়ে। জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে সকালের নাস্তা খাওয়ার প্রয়োজনীয়তার কথা। ১. ভরবে পেট রাতের খাবারের পর ঘুমিয়ে পড়লে অনেকক্ষণ পেট খালি থাকে। সকালের নাস্তা পেটকে ভরতে সাহায্য করে। যদি সকালের নাস্তা বাদ দেওয়া হয় তাহলে বিপাক ক্ষমতা ধীরগতির হয়ে পড়ে। আর নাস্তা খেলে এই বিপাক প্রক্রিয়া বাড়ে। ক্যালোরি পোড়া শুরু হয়, ওজন কমে।  ২. কমবে ওজন গবেষণায় বলা হয়, যারা সকালের নাস্তা খায় তাদের ওজন দ্রুত কমে, যারা নাস্তা খাওয়া খায় না তাদের তুলনায়। আসলে আপনি যদি দুপুরের খাবারের সময় সকালের নাস্তা খ