পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা এবং পদক্ষেপ

ছবি
  অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যাজমা CARE হাঁপানি এমন একটি অবস্থা যার ফলে শ্বাসনালী সরু হয়ে যায় এবং ফুলে যায়। শ্বাসনালীতে বাধার কারণে ফুসফুসে সঠিক পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছায় না, যার কারণে শ্বাসকষ্ট হয়। বিভিন্ন ধরনের অ্যাজমা থেকে শুরু করে  শ্বাসনালী হাঁপানি , অ্যালার্জিক হাঁপানি, অ-অ্যালার্জিক হাঁপানি, পেশাগত হাঁপানি, বা কাশি-ভেরিয়েন্ট অ্যাজমা। হাঁপানির অতিরিক্ত দুটি রূপ রয়েছে, শৈশবকালীন হাঁপানি এবং প্রাপ্তবয়স্কদের হাঁপানি। হাঁপানির উপসর্গ কি? হাঁপানি একটি প্রদাহজনক রোগ যা বাতাসে বাধা দেয় যার ফলে শ্বাস নিতে বা কিছু শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করতে অসুবিধা হয়। শিশুদের হাঁপানির লক্ষণগুলি প্রাপ্তবয়স্কদের লক্ষণগুলির মতোই। হাঁপানির অন্যতম সাধারণ লক্ষণ  হুইজিং , শ্বাস নেওয়ার সময় তৈরি একটি শিস শব্দ। অন্যান্য লক্ষণগুলির মধ্যে কয়েকটি হল: নিঃশ্বাসের দুর্বলতা বুকে আবদ্ধতা কাশি (একটানা কাশি) অবসাদ হাঁপানির কারণ কী? অ্যাজমা হওয়ার জন্য বিভিন্ন কারণ দায়ী। এটি জেনেটিক বা বংশগত হতে পারে, যা উচ্চ প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মে প্রেরণ করা হয়, অথবা হয়ত গুরুতর দীর্ঘস্থায়ী ভাইরাল সংক্র

শরীরের সাতটি লক্ষণকে অবহেলা নয়

ছবি
শরীরের  সাতটি লক্ষণকে অবহেলা নয় লক্ষণ দেখে রোগ অনেকাংশে নির্ণয় করা সম্ভব। লক্ষণগুলো অবহেলা করে চিকিৎসা নিতে দেরি করলে রোগ জটিল আকার ধারণ করে। অথচ এ রোগগুলো শুরুতে নির্ণয় করতে পারলে চিকিৎসা সহজ হয়। আজকে এমন সাতটি লক্ষণ নিয়ে এ আলোচনা। অতিরিক্ত ওজন হ্রাস   ওজন কমানোর জন্য অনেকেই কত কিছুই না করে। তরুণরা ডায়েটিংয়ের নামে ভুল খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলে। অতিরিক্ত ওজন হ্রাস কিন্তু রোগের লক্ষণ হতে পারে। ছয় মাসের মধ্যে ওজন যদি আগের ওজনের দশ শতাংশ কমে, যেমন কারোও ওজন ৬০ কেজি থেকে যদি কমে ৫৪ কেজি হয়, তবে তা আমলে আনতে হবে এবং চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। ওজন বিভিন্ন কারণে কমতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলো হলো থাইরয়েড গ্রন্থির অতিরিক্ত হরমোন ক্ষরণ, যাকে হাইপারথাইরয়ডিজম বলে। ক্যান্সার, যক্ষ্মা, লিভারের রোগবালাই, ডায়াবেটিস, শরীরে পুষ্টি উপাদান শোষিত না হওয়া যাকে ম্যালঅ্যাবর্জপশন সিন্ড্রোম বলে। দীর্ঘমেয়াদি জ্বর   জ্বর কোনো রোগ নয়। এটা রোগের উপসর্গ মাত্র। শরীরের কোনো অংশে ইনফেকশন থাকলে জ্বর বাড়ে। তবে দীর্ঘমেয়াদি জ্বর বিভিন্ন কারণে হতে পারে। হালকা হালকা জ্বর সন্ধ্যার দিকে বাড়লে মনে করা হয় যক্ষ্মা

ভুঁড়ি কমাতে চান?

ছবি
রাতে কেবল এক গ্লাস, তাতেই কমবে ভুঁড়ি CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · SATURDAY, APRIL 30, 2016 জুস খাওয়া কমিয়েছেন, রোজ ব্যায়ামও করছেন। তবু ভুঁড়ি কমাতে পারছেন না? তলপেটে চেপে বসা থলথলে চর্বির বোঝা কীভাবে কমাবেন- তা নিয়ে ভেবে অস্থির? চিন্তা নেই। এর কয়েকটি সহজ টিপস দেওয়া হলো। নিয়মিত মেনে চললেই কাজ হবে ম্যাজিকের মতো। আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় যে পরিমাণ রাসায়নিক থাকে- তা আমাদের শরীর খারাপ করার পক্ষে যথেষ্ট। পাশাপাশি রয়েছে বর্তমানের সেডেন্টারি লাইফস্টাইল। দুইয়ে মিলে কমে যায় শরীরের মেটাবলিজম রেট। এর ফলে শরীরে দেখা দেয় অবাঞ্ছিত চর্বি। বাড়ে টক্সিন সঞ্চয়। এসব থেকে মুক্তি দিতে পারে শুধুমাত্র একটা পানীয়। রোজ রাতে শোয়ার আগে এই পানীয় নিয়ম করে খেলে পেটের চর্বি কমবেই। নিয়ন্ত্রণে থাকবে হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস, ভালো থাকবে হৃদযন্ত্রও। উপকরণ : অর্ধেক পাতিলেবু, একটি শশা, এক চা চামচ আদাবাটা, এক গোছা পার্সলে পাতা, ১/৩ গ্লাস জল। প্রণালী : সব উপকরণ জুসারে মিশিয়ে রস করে নিন। রোজ রাতে শোয়ার আগে নিয়ম করে খান আর ফল পান হাতে হাতে।

পেয়ারার পাতার অসাধারণ সাত গুণ

ছবি
পেয়ারার পাতার অসাধারণ সাত গুণ CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · FRIDAY, APRIL 29, 2016 পেয়ারার মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, পটাশিয়াম, লাইকোপেন। তবে আপনি কি জানেন পেয়ারার পাতায়ও রয়েছে অনেক গুণ? স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ ডাইজেস্ট জানিয়েছে পেয়ারার পাতার কিছু অসাধারণ স্বাস্থ্যকর গুণের কথা। ১. পেয়ারা পাতার চা নিয়মিত খেলে রক্তের বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। এটি ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়াতে কাজ করে। ২. পেয়ারা পাতার চায়ের মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জন্য এটি ডায়রিয়া ও ডিসেনট্রি কমাতে কাজ করে। ৩. কফ ও ব্রঙ্কাইটিস কমাতেও পেয়ার পাতার চা বেশ কার্যকর। ৪. পেয়ারা পাতার চা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এটি চর্বি কমাতে কাজ করে এবং পেট ভরা ভরা ভাব রাখে। এতে ওজন কমে। ৫. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিয়মিত পেয়ারার পাতার চা পান করা ভালো। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে কাজ করে। ৬. পেয়ারা পাতার অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জন্য এটি পাকস্থলীর সমস্যারোধে ভালো কাজ করে। এটি ফুড পয়জনিং রোধেও উপকারী। ৭. পেয়ারার পাতা পানিতে ফুটান। একে ঠান্ডা হতে দিন। এরপর পানিটি মাথায় ম্য

মাত্র একটি পাতা স্ট্রোক, ডায়াবেটিস ও ক্যানসারের ঝুঁকি কমাবে

মাত্র একটি পাতা স্ট্রোক, ডায়াবেটিস ও ক্যানসারের ঝুঁকি কমাবে CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · THURSDAY, APRIL 28, 2016 জলপাইয়ের তেলের গুণের কথা তো প্রায় সবাই জানি। তবে জানেন কি জলপাই গাছের পাতারও রয়েছে জাদুকরি উপকারিতা? প্রাচীন সংস্কৃতিতে বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে এটি ব্যবহার করা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ের গবেষণাগুলোতেও এটি ব্যবহারের ইতিবাচক দিকগুলো উঠে এসেছে। মূলত ফিটোকেমিক্যাল নামক উপাদান থেকে সব স্বাস্থ্যকর গুণের শুরু। ফিটোকেমিক্যাল পাওয়া যায় গাছগাছালি বা উদ্ভিদের মধ্যে। কীটপতঙ্গ থেকে এটি গাছপালাকে সুরক্ষা দেয়। যখন আমরা সেই গাছের লতাপাতা খাই, ফিটোকেমিক্যাল আমাদের শরীরে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়। জলপাইয়ের পাতার মধ্যে অলিওরোপিয়েন নামক এক ধরনের ফিটোকেমিক্যাল পাওয়া যায়। এর রয়েছে বিভিন্ন উপকারিতা যা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলদি অ্যান্ড ন্যাচারাল ওয়ার্ল্ড এবং রিয়েল ফার্মেসি ডট কম জানিয়েছে জলপাইয়ের পাতার বিভিন্ন উপকারিতার কথা। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ জলপাইয়ের পাতার মধ্যে থাকা অলিওরোপিয়েন উচ্চ রক্তচাপ

সকালে পানি পানের উপকারিতা

ছবি
সকালে পানি পানের উপকারিতা CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · WEDNESDAY, APRIL 27, 2016 জাপানিরা সকালে খালি পেটে চার গ্লাস পানি পান করার আধা ঘণ্টা পরে নাস্তা খায়। সারাদিন কর্মচঞ্চল থাকার ক্ষেত্রে এর উপকারিতা প্রমানীত। স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, সকালে খালি পেটে পানি খেলে ত্বক ভালো রাখার পাশাপাশি ওজনও কমায়। ত্বক ভালো রাখে: খালি পেটে পানি খাওয়ার ফলে অন্ত্রে জমা হওয়া মলমূত্র নিয়মিত সঞ্চালিত হতে সাহায্য করে। শরীরের বর্জ্য পদার্থ বেরিয়ে যায়। ত্বকের মলীন এবং লালচে ভাব দূর হয়। ক্ষুদ্রান্ত্র পরিষ্কার রাখে: খালি পেটে এক গ্লাস পানি ‘কোলন’ বা মলাশয়ে জমে থাকা বর্জ্য পদার্থ পরিষ্কার করে। ফলে খাবারের পুষ্টিগুণ শরীর দ্রুত এবং কার্যকরভাবে শোষণ করতে পারে। কর্মক্ষমতা বাড়ায়: খালি পেটে পানি খেলে রক্তের লোহিত কণিকার বৃদ্ধি দ্রুততর হয়। ফলে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ে, যা কর্মক্ষমতা বাড়ায়। ওজন কমাতে: পানিতে কোনো ক্যালরি নেই। তাই যত ইচ্ছা তত পান করতে পারেন। আর খালি পেটে পানি যেহেতু শরীরের বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয় তাই শরীর ফুলে যাওয়ার

অ্যাজমার চিকিৎসা কী

অ্যাজমার চিকিৎসা কী ফিচার ডেস্ক                 অ্যাজমা কখনো কখনো মৃত্যুর কারণও হতে পারে। অ্যাজমা নিরাময় করা সম্ভব না হলেও নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। তাই সঠিক চিকিৎসা জরুরি।   প্রশ্ন :  অ্যাজমার চিকিৎসা কীভাবে করেন? উত্তর :  চিকিৎসাকে আসলে তিনটি ভাগ করা হয়েছে। যেমন : রিলিফার, প্রিভেন্টার, প্রোটেক্টর। রিলিফার হলো সালবিউটামল। এর সাথে আরো কিছু ওষুধ রয়েছে, সেগুলো দেওয়া হয়। ইনহেলার, সালবিউটামল ইনহেলার ব্যবহার করা হলো শ্বাসকষ্ট চলে গেল। প্রশ্ন :  ইনহেলারের ক্ষেত্রে অনেকের ভয় কাজ করে । নিতে চায় না। তখন আপনারা রোগীকে কীভাবে বোঝান? উত্তর :  আমরা রোগীকে বলি সব ওষুধের মধ্যে ইনহেলার হলো প্রথম পছন্দ। সালবিউটামল চার এমজি ট্যাবলেট দেওয়া মানে, চার হাজার মাইক্রোগ্রাম ট্যাবলেট দিচ্ছি। এর বদলে যদি ইনহেলার দেই, সেটা ২০০ মাইক্রোগ্রাম। ইনহেলারে কাজ ভালো হয়। ব্রঙ্কডাইলেটর ওরাল ট্যাবলেট খায় তার পালপিটিশন (ধরফর) শুরু হবে। এমনিতেই তো অ্যাজমা রোগীদের বুক ধরফরের সমস্যা থাকে, এটা আরো বাড়ে। আমরা সবসময় তাদের ইনহেলার গ্রহণের পরামর্শ দেই। এটা হলো রিলিফার। আরেকটি হলো প্রিভেন্টর। ইনহেল কটিকো স্

অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে যেসব প্রাকৃতিক উপাদান

ছবি
অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে যেসব প্রাকৃতিক উপাদান CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · TUESDAY, APRIL 26, 2016 ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ দূর করতে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়। অ্যান্টিবায়োটিক সংক্রমণের বৃদ্ধি কমিয়ে দেয় বা বন্ধ করে দেয়। ব্যাকটেরিয়া দিয়ে সংক্রমিত হলে চিকিৎসকরা আমাদের অ্যান্টিবায়োটিক দেন। তবে কিছু প্রাকৃতিক উপাদানও রয়েছে, যেগুলো অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। এই ভেষজ উপাদানগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে এসব প্রাকৃতিক উপাদানগুলোর কথা। ১. হলুদ হলুদের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান। এগুলো ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করতে কাজ করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ প্রতিরোধেও কাজ করে। ২. আদা আদা বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা প্রতিরোধে আদা খুব ভালো ঘরোয়া উপাদান। ৩. নিম নিমের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান। এটি ব্রণ তৈরির ব্যাকটেরিয়াগুলোর সঙ্গে লড়াই করে, মুখগহ্বরের সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই ক

খুশকি ও ব্রণ দূর করে নিম পাতা

খুশকি ও ব্রণ দূর করে নিম পাতা CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · TUESDAY, APRIL 26, 2016 বসন্ত বা পক্স হলে দেহে জ্বালাপোড়া কমাতে প্রাচীনকাল থেকেই নিমপাতা ব্যবহার হয়ে আসছে। নিম বিভিন্ন ধরনের ত্বকের সমস্যায় ভেষজ ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া নিমের রয়েছে আরো অনেক স্বাস্থ্যকর গুণ। বোল্ডস্কাই জানিয়েছে নিমের কিছু স্বাস্থ্যগুণের কথা। ১. খুশকি দূর করতে নিমের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ফাংগাল এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা খুশকি রোধে খুব উপকারী। খুশকি রোধে গোসলের পানির মধ্যে কিছু নিমপাতা মিশিয়ে মাথায় ঢালুন। ২. চুলকানি দূর করতে যে জায়গায় চুলকানি হচ্ছে সেখানে নিমপাতা বেটে লাগাতে পারেন। এটা ত্বককে নিরাময় হতে সাহায্য করবে এবং ত্বকের ওপর মৃত চামড়া দূর করবে। ৩. ব্রণ দূর করতে নিমপাতার গুঁড়ো পানিতে মিশিয়ে মুখ ধুতে পারেন। এতে ব্রণ দূর হবে এবং ব্রণ থেকে তৈরি জ্বালাপোড়া ভাবও দূর হবে। এটা ব্রণ দূর করার একটি কার্যকর পদ্ধতি। ৪. ক্ষত নিরাময়ে হয়তো চিন্তা করছেন নিম কীভাবে ক্ষত দূর করবে? হ্যাঁ, নিমপাতা ক্ষত নিরাময়েও বেশ উপকারী। নিমপাতা বেটে ক্ষতস্থানে লাগিয়ে রাখতে পারেন।

মানসিক চাপ কমায় তুলসি পাতা

মানসিক চাপ কমায় তুলসি পাতা CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · TUESDAY, APRIL 26, 2016 হাজার বছর ধরে তুলসি ভেষজ ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি মানসিক চাপ কমায়, হজম ভালো করে, মাথাব্যথা কমায়। এর মধ্যে রয়েছে আরো অনেক ওষুধিগুণ। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে তুলসির পাঁচ ওষুধিগুণের কথা। ১. নিরাময় শক্তি তুলসির মধ্যে রয়েছে অনেক ওষুধিগুণ। এটি পাকস্থলীর শক্তি বাড়ায় এবং শ্বাসতন্ত্র সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। ২. কিডনির পাথর তুলসি কিডনির পাথর প্রতিরোধে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ছয় মাস নিয়মিত তুলসির সঙ্গে মধু মিশিয়ে জুস করে খেলে কিডনির পাথর দূর হতে সাহায্য করে। ৩. মানসিক চাপ তুলসির মধ্যে রয়েছে মানসিক চাপ কমানোর উপাদান। গবেষণায় বলা হয়, তুলসি মানসিক চাপ প্রতিরোধে সাহায্য করে। সপ্তাহে অন্তত তিন থেকে চারদিন ১২টি করে তুলসিপাতা চিবালে মানসিক চাপ কমে। এ ছাড়া তুলসিপাতা মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করে। ৪. হজমে সাহায্য করে এটি হজম ভালো করতে সাহায্য করে এবং হজমের জন্য প্রয়োজনীয় এনজাইম নিঃসরণে সাহায্য করে। ৫. ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে তুলসির শেকড় গুঁড়ো করে সারা রাত ভিজিয়ে