পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা এবং পদক্ষেপ

ছবি
  অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যাজমা CARE হাঁপানি এমন একটি অবস্থা যার ফলে শ্বাসনালী সরু হয়ে যায় এবং ফুলে যায়। শ্বাসনালীতে বাধার কারণে ফুসফুসে সঠিক পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছায় না, যার কারণে শ্বাসকষ্ট হয়। বিভিন্ন ধরনের অ্যাজমা থেকে শুরু করে  শ্বাসনালী হাঁপানি , অ্যালার্জিক হাঁপানি, অ-অ্যালার্জিক হাঁপানি, পেশাগত হাঁপানি, বা কাশি-ভেরিয়েন্ট অ্যাজমা। হাঁপানির অতিরিক্ত দুটি রূপ রয়েছে, শৈশবকালীন হাঁপানি এবং প্রাপ্তবয়স্কদের হাঁপানি। হাঁপানির উপসর্গ কি? হাঁপানি একটি প্রদাহজনক রোগ যা বাতাসে বাধা দেয় যার ফলে শ্বাস নিতে বা কিছু শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করতে অসুবিধা হয়। শিশুদের হাঁপানির লক্ষণগুলি প্রাপ্তবয়স্কদের লক্ষণগুলির মতোই। হাঁপানির অন্যতম সাধারণ লক্ষণ  হুইজিং , শ্বাস নেওয়ার সময় তৈরি একটি শিস শব্দ। অন্যান্য লক্ষণগুলির মধ্যে কয়েকটি হল: নিঃশ্বাসের দুর্বলতা বুকে আবদ্ধতা কাশি (একটানা কাশি) অবসাদ হাঁপানির কারণ কী? অ্যাজমা হওয়ার জন্য বিভিন্ন কারণ দায়ী। এটি জেনেটিক বা বংশগত হতে পারে, যা উচ্চ প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মে প্রেরণ করা হয়, অথবা হয়ত গুরুতর দীর্ঘস্থায়ী ভাইরাল সংক্র

খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

ছবি
খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · THURSDAY, JANUARY 12, 2017 অনেকের ধারণা সকালে খালি পেটে রসুন খাওয়া হয়তো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আবার অনেকে বিশেষ করে দাদী নানীরা মনে করেন এটি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারি। এত তর্ক বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে বৈজ্ঞানিকরা প্রমাণ করেছেন খালি পেটে রসুন শরীরের ভেতরে অ্যান্টিবায়েটিক তৈরি করে থাকে। যা অনেক রোগ থেকে শরীরকে রক্ষা করে থাকে। এছাড়া আরও কিছু কারণ আছে যার কারণে খালি পেটে রসুন খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকার। ১। রসুন হাইপারটেশন বা উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে থাকে। এটি শুধু রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে না, হৃদযন্ত্র সংক্রান্ত সমস্যা দূর করে থাকে। এর পাশাপাশি লিভার এবং ব্লাডার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ২। পেটের নানা সমস্যা যেমন ডায়রিয়া প্রতিরোধ করতে রসুন বেশ কার্যকরী। সকালে খালি পেটে রসুন নার্ভ সিস্টেমকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে। ৩। রসুন আপনার স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটি পাকস্থলিতে উৎপাদিত অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় রাখে। রসুন অত্যন্ত শক্তিশালী উপাদান যা ডায়াবেটিস, হতাশা, ট্রাইপাস

অ্যান্টিবায়োটিক সঠিকভাবে না খেলে কী হয়

ছবি
অ্যান্টিবায়োটিক সঠিকভাবে না খেলে কী হয় CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC · MONDAY, JANUARY 9, 2017 অ্যান্টিবায়োটিক সঠিকভাবে না খেলে ওই অ্যান্টিবায়োটিক আর পরবর্তী সময়ে ভালোভাবে ওই ব্যক্তির শরীরে কাজ করে না বা অ্যান্টিবায়োটিকটি নিজেও অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রশ্ন : অ্যান্টিবায়োটিকের বিভিন্ন ডোজ থাকে যে এই অ্যান্টিবায়োটিক আট ঘণ্টা পর পর খেতে হবে বা ১২ বা ২৪ ঘণ্টা পর খেতে হবে। আমরা অনেক সময় এই ঘণ্টা না মেনে চার বা ১৬ ঘণ্টা পর এ রকম যদি খাই অথবা যেটা সাত দিন খাওয়ার কথা, সেটা তিন দিন খাওয়ার পর তার লক্ষণ চলে গেছে, তখন বন্ধ করে দিই। তাহলে কি ক্ষতি হতে পারে? উত্তর : আসলে অযৌক্তিক ও অপ্রয়োজনীয়ভাবে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার, রোধ করা আমাদের উদ্দেশ্য। অপ্রয়োজনীয় বিষয়টি চিকিৎসকের মনে করতে হবে। রোগী যদি মনে করে আমার দুদিনে জ্বর কমে গেছে, আমি আর অ্যান্টিবায়োটিক খাব না। এখানেই সমস্যা। আসলে খুব দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের দেশের অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ-সংক্রান্ত যে গবেষণা হচ্ছে, সেখানে দেখা গেছে ৪৮ ভাগ রোগী, যাঁরা অ্যান্টিবায়োটিক কেনেন দোকান থেকে, তাঁরা একটি ডোজ কেনেন। একটি অথবা দুটো