অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা এবং পদক্ষেপ

ছবি
  অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যাজমা CARE হাঁপানি এমন একটি অবস্থা যার ফলে শ্বাসনালী সরু হয়ে যায় এবং ফুলে যায়। শ্বাসনালীতে বাধার কারণে ফুসফুসে সঠিক পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছায় না, যার কারণে শ্বাসকষ্ট হয়। বিভিন্ন ধরনের অ্যাজমা থেকে শুরু করে  শ্বাসনালী হাঁপানি , অ্যালার্জিক হাঁপানি, অ-অ্যালার্জিক হাঁপানি, পেশাগত হাঁপানি, বা কাশি-ভেরিয়েন্ট অ্যাজমা। হাঁপানির অতিরিক্ত দুটি রূপ রয়েছে, শৈশবকালীন হাঁপানি এবং প্রাপ্তবয়স্কদের হাঁপানি। হাঁপানির উপসর্গ কি? হাঁপানি একটি প্রদাহজনক রোগ যা বাতাসে বাধা দেয় যার ফলে শ্বাস নিতে বা কিছু শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করতে অসুবিধা হয়। শিশুদের হাঁপানির লক্ষণগুলি প্রাপ্তবয়স্কদের লক্ষণগুলির মতোই। হাঁপানির অন্যতম সাধারণ লক্ষণ  হুইজিং , শ্বাস নেওয়ার সময় তৈরি একটি শিস শব্দ। অন্যান্য লক্ষণগুলির মধ্যে কয়েকটি হল: নিঃশ্বাসের দুর্বলতা বুকে আবদ্ধতা কাশি (একটানা কাশি) অবসাদ হাঁপানির কারণ কী? অ্যাজমা হওয়ার জন্য বিভিন্ন কারণ দায়ী। এটি জেনেটিক বা বংশগত হতে পারে, যা উচ্চ প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মে প্রেরণ করা হয়, অথবা হয়ত গুরুতর দীর্ঘস্থায়ী ভাইরাল সংক্র

ত্বকে ঘি কী উপকার করে এবং কেন ব্যবহার করবেন

 

 ত্বকে ঘি কী উপকার করে এবং কেন ব্যবহার করবেন

ঘি

CARE DIAGNOSTIC CENTRE & CLINIC

টামিন এ, ভিটামিন ডি ও ভিটামিন সি থাকার কারণে ঘি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা ত্বক টানটান করতে সাহায্য করে, উজ্জ্বল করে, নরম ও মসৃণ করে। এ ছাড়া এর ফ্যাটি এসিড শুষ্কতা দূর করে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। তাই ত্বকে নিয়মিত ঘি ব্যবহার করা জরুরি

ত্বকে ঘি কী উপকার করে এবং কীভাবে এই উপাদান ব্যবহার করবেন, সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন।

ত্বকের শুষ্কতা দূর করে

অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বকের জন্য ঘি সবচেয়ে কার্যকর উপাদান। দুই টেবিল চামচ ঘি চুলায় গরম করে নিন। এবার রুমের তাপমাত্রায় ঠান্ডা করে নিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে এই ঘি ত্বকে ম্যাসাজ করুন। পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই উপাদান শুষ্কতা দূর করে ত্বক নরম ও মসৃণ রাখে।

ত্বক উজ্জ্বল করে

এক টেবিল চামচ বেসনের সঙ্গে এক টেবিল চামচ ঘি ও সমান পরিমাণে দুধ মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার করে এই প্যাক লাগান। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক কালচে দাগ দূর করে ত্বক উজ্জ্বল করে।

চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে

ভিটামিন এ থাকার কারণে চোখের চারপাশের কালো দাগ দূর করতে ঘি বেশ উপকারী। পাঁচ ফোঁটা আমন্ড অয়েলের সঙ্গে এক চা চামচ ঘি মিশিয়ে চোখের চারপাশে ম্যাসাজ করুন। টানা এক মাস নিয়মিত এই প্যাক ব্যবহারে চোখের চারপাশের কালো দাগ সহজেই দূর হবে।


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

শীতে যে পাঁচ খাবার অবশ্যই খাবেন

পেট পরিষ্কার রাখতে যে পাঁচ ফল কার্যকরী

গরমের খাওয়া দাওয়া