অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা এবং পদক্ষেপ

ছবি
  অ্যাজমা অ্যাটাক কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যাজমা CARE হাঁপানি এমন একটি অবস্থা যার ফলে শ্বাসনালী সরু হয়ে যায় এবং ফুলে যায়। শ্বাসনালীতে বাধার কারণে ফুসফুসে সঠিক পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছায় না, যার কারণে শ্বাসকষ্ট হয়। বিভিন্ন ধরনের অ্যাজমা থেকে শুরু করে  শ্বাসনালী হাঁপানি , অ্যালার্জিক হাঁপানি, অ-অ্যালার্জিক হাঁপানি, পেশাগত হাঁপানি, বা কাশি-ভেরিয়েন্ট অ্যাজমা। হাঁপানির অতিরিক্ত দুটি রূপ রয়েছে, শৈশবকালীন হাঁপানি এবং প্রাপ্তবয়স্কদের হাঁপানি। হাঁপানির উপসর্গ কি? হাঁপানি একটি প্রদাহজনক রোগ যা বাতাসে বাধা দেয় যার ফলে শ্বাস নিতে বা কিছু শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করতে অসুবিধা হয়। শিশুদের হাঁপানির লক্ষণগুলি প্রাপ্তবয়স্কদের লক্ষণগুলির মতোই। হাঁপানির অন্যতম সাধারণ লক্ষণ  হুইজিং , শ্বাস নেওয়ার সময় তৈরি একটি শিস শব্দ। অন্যান্য লক্ষণগুলির মধ্যে কয়েকটি হল: নিঃশ্বাসের দুর্বলতা বুকে আবদ্ধতা কাশি (একটানা কাশি) অবসাদ হাঁপানির কারণ কী? অ্যাজমা হওয়ার জন্য বিভিন্ন কারণ দায়ী। এটি জেনেটিক বা বংশগত হতে পারে, যা উচ্চ প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মে প্রেরণ করা হয়, অথবা হয়ত গুরুতর দীর্ঘস্থায়ী ভাইরাল সংক্র

পেট পরিষ্কার রাখতে যে পাঁচ ফল কার্যকরী

পেট পরিষ্কার রাখতে যে পাঁচ ফল কার্যকরী

সকল খাদ্য পাকস্থলী থেকে ক্ষুদ্রান্ত্রে যায়। অনেক এনজাইম এবং রাসায়নিক পদার্থ লিভার এবং পাকস্থলী থেকে নিঃসৃত হয় যা খাবারের বিভিন্ন উপাদানকে ভেঙে দেয়। এর সাহায্যে খাদ্য থেকে অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান নির্গত হয় এবং শক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে অন্ত্রে ঠিকমতো কাজ করে না। এতে হজম হয় না। একইসঙ্গে পেটে ময়লা জমে যায়।

খাদ্য পথ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ময়লা অনেক দিন থাকলে মারাত্মক কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে। এর ফলে পেট ফোলাভাব এবং পেট ফাঁপা বৃদ্ধি পায়। এজন্য আপনার খাদ্যভ্যাস পরিবর্তন করলেই পেটের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজন হতে পারে কিছু ফল। চলুন, জেনে নেওয়া যাক পেট পরিষ্কার করতে পারে যে পাঁচটি ফল—

পেঁপে

পেঁপে পেটের জন্য খুবই ভালো। কোষ্ঠকাঠিন্য হলে পেঁপে খাওয়া উচিত। পেঁপেতে প্যাপেইন নামক এনজাইম রয়েছে, যা হজমের উন্নতি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। প্রতিদিন নিয়মিত পেঁপে খেলে পেটের সমস্যা দূর হয়।

আপেল

বিশেষজ্ঞদের মতে, আপেল ফাইবার সমৃদ্ধ একটি ফল, যা মলত্যাগে সাহায্য করে।  এতে পেকটিন থাকে, যা মলত্যাগের উন্নতি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। আপেল সবসময় খোসা-সহ খাওয়া উচিত।

কমলালেবু

আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগে থাকেন, তবে আপনার নিয়মিত খাদ্যতালিকায় কমলা অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। এটি ফাইবার সমৃদ্ধ, যা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে সাহায্য করে। কমলা খেলে অন্ত্রে জমে থাকা ময়লা বের হয়ে যায়। উপরন্তু, এতে রয়েছে নারিনজেনিন (ফ্ল্যাভোনয়েড), যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করতে পারে।

নাশপাতি

নাশপাতি পেট পরিষ্কার করতেও সাহায্য করে। এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা হজমে সাহায্য করে। এটিতে ফাইবার, ফ্রুক্টোজ এবং সরবিটলের মতো উপাদান রয়েছে, যা অন্ত্রের গতি বাড়ায়। এটি নিয়মিত গ্রহণ করলে কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেটের অন্যান্য সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।

কিউই

কিউইতে প্রচুর পরিমাণে পানি এবং ফাইবার রয়েছে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে অ্যাক্টিনিডিন নামক এনজাইম, যা প্রোটিন ভেঙে দিতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও হজম এবং মলত্যাগে সহায়তা করতে পারে।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

শীতে যে পাঁচ খাবার অবশ্যই খাবেন

গরমের খাওয়া দাওয়া